চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan-3) হল ভারতীয় স্পেস মিশন, যা চাঁদের পৃথিবীতে আরম্ভ করার জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে। এটি ইংরেজি শব্দটির বাংলা অনুবাদ হিসেবে "চাঁদের গাড়ি-৩" বোঝায়। এটি ভারতীয় অনুবাদ স্পেস এজেন্সি ইএসএসও (ISRO) দ্বারা পরিচালিত হয়।
চন্দ্রযান-৩ মিশনের উদ্দেশ্য
হল চাঁদের সামগ্রিক গবেষণা করা, চাঁদের উপরে
ভূমিকা প্রদর্শন করা এবং পৃথিবীর
উপগ্রহ চাঁদে পাঠানো। এই মিশনে মুখ্যতঃ
তিনটি নতুন উদ্যোগ থাকবে,
যা হলঃ একটি নতুন
লেণ্স বিজ্ঞান ক্যামেরা (New Imaging
Science Camera), একটি নতুন মজুল নিকেল
ব্যাটারী (Improved
Nickel-Hydrogen Battery) এবং
একটি উন্নত চন্দ্রলেখক (Advanced Lunar
Lander)।
চন্দ্রযান-৩ মিশনটির উদ্যোগ
আগামী বছরগুলির মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে এবং
মুখ্যতঃ লৌহকে গ্রহন করতে পারার জন্য
চাঁদের সামগ্রিক লক্ষ্যটি সফলভাবে পূরণ করবে। এটি
সৃষ্টিকর্তার সামরিক ও বিজ্ঞানিক উদ্যোগের
সীমা বাড়ানোর জন্য মুখ্যতঃ প্রয়োজনীয়
বিষয়গুলি বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করবে।
চন্দ্রযান-৩ একটি ভারতীয়
অনুবেদী স্পেসক্রাফ্ট মিশন যা চাঁদে
প্রেক্ষাপট করতে প্রয়োজনীয় উপকরণ
নিয়ে গঠিত হয়েছে। এই
মিশনটি বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ
ও ইন্ডিয়া নেশনাল স্পেস এজেন্সি (আইএসরও) এর মধ্যে সহযোগিতায়
পরিচালিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে ইন্ডিয়া
স্পেস মিশন সংস্থা (আইএসরও)
বহুতল বাংলাদেশ সংস্করণের প্রকল্পগুলি পরিচালনা করবে।
চন্দ্রযান-৩ মিশনের লক্ষ্য
হলো চাঁদের সাথে সম্পর্কিত তথ্য
সংগ্রহ করা, সাবস্ক্রিপশন মান
মেপা, চাঁদের অভ্যন্তরীণ গ্যাসের উপস্থিতি সনাক্ত করা এবং চাঁদের
ভরের বেশিরভাগ পাঠানোর সাহায্যে নতুন কিছু জানা
বোধ করা।
এই মিশনটি পূর্বে চন্দ্রযান-১ ও চন্দ্রযান-২ নামক স্পেসক্রাফ্ট
মিশনের পরবর্তী মানচিত্র হিসেবে পরিকল্পিত হয়েছিল। চন্দ্রযান-১ বছর ২০০৮
সালে শুরু হয়েছিল এবং
চন্দ্রযান-২ বছর ২০০৯
সালে শুরু হয়েছিল। এদের
মাধ্যমে ইন্ডিয়া চাঁদের সাথে নিকট সম্পর্ক
স্থাপনে সফলভাবে যাত্রা শুরু করেছিল।
চন্দ্রযান-৩ মিশনের সফলতা
পেলে এটি ভারতের প্রথম
আইএসরও স্পেসক্রাফ্ট হয়ে উঠবে এবং
বাংলাদেশ এর প্রথম চাঁদে
প্রেক্ষাপট স্থাপন হয়ে উঠবে। চন্দ্রযান-৩ একটি গৌণমার্গ
চাঁদ মিশন হিসেবে বিবেচিত
হচ্ছে যা বাংলাদেশ ও
ভারতের মধ্যে আলোচিত একটি গৌরবময় প্রকল্প।
চন্দ্রযান-৩ মিশন যাত্রায়
সাবস্ক্রিপশন উপন্যাস থাকবে যা চাঁদের সাবস্ক্রিপশনের
তথ্য প্রদান করবে। এই তথ্য আমাদের
চাঁদের সংবিধানের পরিচালনা করবে এবং বিজ্ঞান
সংস্থাগুলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
চন্দ্রযান-৩
মিশনের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা থাকবে এবং এর মাধ্যমে আমাদের চাঁদের সংস্করণের তথ্য সহজে
সংগ্রহ করা যাবে। এটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্প্রদায়গুলির
উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ হতে পারে।
চন্দ্রযান
3 মিশন শুরু: চন্দ্রযান 3 শুক্রবার, ১৪ জুলাই তারিখে
শুরু হবে। ভারতীয় অনুবেদী
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা আইএসরও মহাকাশ মিশনটি শ্রীহরিকোটা সতীশ ধবন মহাকাশ
কেন্দ্র থেকে চালু করবে।
চন্দ্রযান 3 হচ্ছে চন্দ্রযান-2 মিশনের পরবর্তী মিশন।
Link: https://www.isro.gov.in/Chandrayaan3_New.html




